পোস্টগুলি

মে, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

'কেঁচো' প্রাণীজগতে সবচেয়ে প্রভাবশালী। এটাকে বলা হয়" মাটি প্রকৌশলী " -শায়খ মুসা আল-হাফিজ

ছবি
কী বিরক্তিকর প্রাণি এটি! পৃথিবীতে কী দরকার ছিলো ? - বলে অনেকেই। বিভিন্ন প্রাণির প্রতি ঘৃণা ও তচ্ছিল্য থেকে এমন কথা আসে। ধরা যাক কেঁচোর কথা। সে সাধারণত তুচ্ছ বিবেচিত হয়। প্রশ্ন আসে, আল্লাহ কেন একে বানালেন?  কেঁচো আসলে তুচ্ছ নয়, প্রাণিজগতে সে সবচে‘ প্রভাবশালী। প্রকৃতিবিজ্ঞানীরা  অমেরুদণ্ডী এই  প্রাণিকে স্থান দিয়েছেন ডাইনোসরেরও ওপরে!  কৃষি যে বেঁচে আছে, সেখানে প্রাকৃতিকভাবে সবচে বেশি অবদান কেঁচোর।।  মাটির উর্বরাশক্তি বাড়াতে তার ভূমিকা অতুলনীয়।  প্রকৃতির লাঙল উপাধী সে লাভ করেছে আপন গুনেই। যদিও তার  চোখ নেই, কান নেই,   ফুসফুস নেই। আসলে নাকও নেই,  ত্বক দিয়েই গ্রহণ করে শ্বাস-প্রশ্বাস ।    বিজ্ঞান তার  নাম  দিয়েছে Metaphir posthuma।   সাধারণত ফসলি জমি বা ঘরবাড়ীর  কাছে ভেজা স্যাঁতসেঁতে জায়গায় সে থাকে। ক্ষয়ে যাচ্ছে, এমন  মাটি বসবাসের জন্য পছন্দ এদের,  যেখানে থাকে প্রচুর জৈব পদার্থ । সাধারণত সাত-আট ইঞ্চি লম্বা হয় এরা।এদের দেহ নলের মতো লম্বা, সরু । দেহের সামনের দিক একটু চাপা, পেছনের দিক  কিছুটা ভোঁতা। পীঠে রক্তনালিকার গাঢ় মধ্যবর্তী রেখা,  যা থাকে  চামড়ার নিচে । দেহের সামনের দিকে নিচভাগে থাকে  জনন

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

ছবি
আজ ৩১ মে'২১ সোমবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক মুহতারাম আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)-এর সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই), মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মাওলানা নুরুল হুদা ফয়েজী, খন্দকার গোলাম মাওলা, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ যথাক্রমে মুফতি ওমর ফারুক সন্দিপী, ড. আফম খালিদ হোসাইন, মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ, মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী, ড. মাওলানা বেলাল নূর আজিজ, মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা সৈয়দ মোমতাজুল করীম মোস্তাক, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডাঃ আক্কাস আলী, কর্ণেল অব. মুহাম্মাদ সফিউল্লাহ,  এডভোকেট শেখ আতিয়ার রহমান, আলহাজ্ব সৈয়দ আলী মোস্তফা, এডভোকেট একেএম এরফান খান। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, প্রকৌশলী আশরাফুল আলম,  সহকারী মহা

কাঠবিড়ালির ভুল ও মানুষের উপকার করে, আর মানুষ! -শায়খ মুসা আল-হাফিজ

ছবি
কাঠবিড়ালির গল্প বলছিলাম।  সে দৌড়াদৌড়ি করে। আসলে কাজ করে।   কী কাজ তার? মূলত সে খাদ্যসংগ্রহে ব্যস্ত। যার মধ্যে রয়েছে নানা রকম বীজ। এগুলো সে এখানে রাখে,ওখানে রাখে।  কিন্তু দিনভর সে খাদ্য কোথায় রাখে, তার নব্বই ভাগই ভুলে যায়।  সাঈদ বললো, কাঠবিড়ালির  কাজ তো তাহলে বেকার যায়!!  বললাম, মোটেও বেকার নয়। সে যেসব খাদ্য ভুলে গিয়ে এখানে ওখানে ফেলে রাখে, তার বেশির ভাগই গাছের চারা জন্মে কাজ করে। প্রতিদিন এভাবে জন্ম নেয় কিছু গাছের চারা। সাঈদের প্রশ্ন : গাছ  কি কাজ করে?  বললাম,অনেক কাজ করে। এর একটি হলো, গাছ  আমাদের অক্সিজেন সরবরাহ করে।  সাঈদের প্রশ্ন, অক্সিজেন আমাদের কী কাজে লাগে?  বললাম, আমরা নিশ্বাস না নিলে মরে যেতাম।  কিন্তু বাতাসে  অক্সিজেন না থাকলে আমরা নিশ্বাস নিতে পারতাম না। অক্সিজেন অনেক দামী।  সাঈদ প্রশ্ন করে, কেমন দামী?  বললাম, একদিনের নিঃশ্বাসে আমরা অক্সিজেন নিই ৫৫০ লিটার।  হাসপাতালে  সে অক্সিজেন নিলে দিতে হয় কমপক্ষে  ৪৮০০  টাকা। একদিনে যদি এ পরিমাণ টাকা দিতে হয়, এক বছরে কতো? একজনের যদি এতো ব্যয় হয়,এক পরিবারের ব্যয় কতো?  এভাবে দুনিয়ার সব মানুষের অক্সিজেন ব্যয় কতো?   সাঈদের প্রশ্ন,  কত হবে দুন

সংক্রমণ ৫ শতাংশের নিচে নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে অভিভাবক বা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে কোন চাপ নেই। - শিক্ষামন্ত্রী

ছবি
হ্যালো মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী !!  সংক্রমণ ৫ শতাংশের নিচে নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে I শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে অভিভাবক বা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে তেমন কোনো চাপ নেই I  উপরোক্ত বাণী গুলি শ্রদ্ধেয়া শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনির I  উনাকে আমি খুঁজছি, কল দিলে রিসিভ করেন না I ম্যাসেজ দিলে দেখেও রিপ্লাই দেন না I  স্বাভাবিক এটা !  উনি এখন পাওয়ারফুল মন্ত্রী, আমাদের মতো সাধারণ মানুষদের উনার প্রয়োজন নাই এখন I  উনারা কখনো সখোনো যদি ক্ষমতার বাইরে যান তখন হয়তো আবারো সাধারণের কাতারে আসলে দেখা পাবো I  আমি কেন উনাকে খুঁজছি কারণ হলো , উনি যে ৫ শতাংশের অংক দিলেন সেটা ভালো করে বুঝিনি I তার মানে কি শতকরা ৫ জন মানুষ সংক্রমিত হলে বা মরলে কোনো আপত্তি নেই, এর বেশি হলেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ??  উনাকে অভিভাবক বা শিক্ষার্থীরা কেউ চাপ দিচ্ছেন না I   এখানেও ক্লিয়ার নাহ I  চাপ এর মাপকাঠি বা পরিমানটাও তিনি বিস্তারিত বলেননি I কতটুকু শক্তিশালী চাপ আসলে মনে হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলতে বাধ্য হবেন সেটাও জানাননি I  আমি যদ্দুর জানি লেখাপড়া না করতে করতে ছেলেমেয়েরা এখন পাবজি আর ফ্রি ফায়ার খেলছে আর কেউ কেউ না খেলতে দিলে

কওমি মাদ্রাসার মুফতি মাছুদ,নেহালরা নাস্তিক হওয়ার পেছনের গল্প

ছবি
_______________________________________________ খ্রিষ্টান পরিচালিত ও ইউনিসেফ অর্থায়িত "মুভ ফাউন্ডেশন" এর ভয়ংকর তথ্য! লক্ষ্য কওমী মাদ্রাসা ও তার ছাত্রবৃন্দ: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুদিন ধরে খুব হৈ চৈ দেখছি এই 'মুভ ফাউন্ডেশন' নিয়ে, কিন্তু দলিলের অপেক্ষায় ছিলাম । সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় সম্প্রতি বহুল আলোচিত বিষয় হচ্ছে "মুভ ফাউন্ডেশন"। মুভ ফাউন্ডেশন এর কবলে অনেক মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থী আক্রান্ত! পোষাক-পরিচ্ছেদ ও আচার-আচরণে বিশাল আবর্তিত! এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আতংক ও উৎকন্ঠার শেষ নেই। সত্যতা ও মুভ ফাউন্ডেশন নিয়ে জানার কৌতূহলের অন্ত নেই। জার্মানি (ক্রুসেডার) খ্রিষ্টান পরিচালিত ও জাতীসংঘের ইউনিসেফ সংস্থার আর্থিক সহযোগীতায় পরিচালিত "মুভ ফাউন্ডেশন" নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে এলো এক ভয়ানক তথ্য। যা রীতিমত গা শিউরে উঠে!  যুগ যুগ ধরে 'আখলাকে হাসানাহ' ও 'সুন্নতে নববী' ধারণকারী কওমী মাদ্রাসা ও কওমী শীক্ষার্থীদের নিয়ে "মুভ ফাউন্ডেশন "এর পথ চলা। মুভ ফাউন্ডেশন এর পরিচিতি ও লক্ষ্য নিচে তুলে ধরা হলো ,,, ' M

ডিফেল্ডিং জিয়া! -জিয়া হাসান

ছবি
আমি প্রথম আলো ঘরানার বমাপন্থি সেকুলার লিবারেল ন্যারেটিভে বড় হয়েছি। ২০১৪ সালে প্রকাশিত আমার শাহবাগ থেকে হেফাজত বইয়ের, সব চেয়ে লজ্জা জনক লাইনটা হচ্ছে, শাহবাগের পূর্বে  ২০১২ এর ডিসেম্বারে লেখা তোমরা যারা জাফর ইকবাল করো, প্রবন্ধে আমি লিখেছি, আমি মৌলবাদীদের ভয় পাই না, কারণ  প্রথম আলোর নেতৃত্বে   মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইএ আমি বিজয়ী হয়েছি।  এই বইয়ের প্রতিটা লাইন আমি এখনো স্ট্যান্ড করি। কিন্তু এই লাইনটা মনে পড়লে, নুন গায়ে পড়া জোঁকের মত কুচকে গিয়ে,  আমি লিটারেলি ক্রিঞ্জ করি।   ফলে ন্যাচারালি, বাংলাদেশের গনতন্ত্র রাষ্ট্রব্যবস্থা, ভুল সঠিকের ইতিহাস ইত্যাদি প্রথম আলোর ন্যারেটিভে বিশ্বাস করেই,  বড় হয়েছি। তারেক জিয়াকে যখন মাইর দিছে আমি খুশি হইছি। এক এগারো যখন হইছে তখন আমি লন্ডনে, সেই খান থেকে ইন্টেরনেট থেকে ইমেইল এড্রেস খুজে বের করে  ডক্টর ইউনুসকে মেইল লিখছি, আমি দেশে এসে  উনার সাথে কাজ করতে চাই। (কোন উত্তর পাই নাই)।  এই ভাবধারায় আমি জানছি, জিয়াউর রহমান একটা জঘন্য স্বৈরশাসক যে সংবিধানে বিস্মিল্লাহ যোগ করেছে, মুজিব হত্যায় যার হাত আছে, সে রাজনীতিকে অর্থ দিয়ে কলুষিত করেছে,  বাংলাদেশের সব ইভিলের রুট কজ,

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত ৩০ মে ২০২১ ইং

ছবি
৩ মে'২১ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আহুত সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত মুহতারাম আমীর হযরত পীর সাহেব চরমোনাই'র পূর্ণাঙ্গ বক্তব্য। ------------------------------------ বাংলাদেশের পাসপোর্ট থেকে “একসেপ্ট ইসরাইল” শব্দ বাদ, আসন্ন জাতীয় বাজেট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়াসহ দেশব্যাপী চলমান জেল-জুলুম ও মামলা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই’র লিখিত বক্তব্যঃ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, নাহমাদুহু ওয়ানুসল্লি আলা রাসুলিহিল কারীম, আম্মা বা’দ। প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ! নানাবিধ জটিল ও বিপর্যস্ত পরিবেশে সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের প্রস্তাব কল্পে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত আজকের এই সংবাদ সম্মেলনে আপনাদের উপস্থিতির জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ! সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে স্বাধীনতার ৫০তম বছরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল দেশপ্রেমিক বীর সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। করোনায় মৃত্যুবরনকারী ভাই-বোনদের পরকালীন শান্তি প্রার্থনা করছি এবং তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। বিশেষ করে অবৈধ ইজর

আগামী ইউপি নির্বাচনে ৮২ প্রার্থী দেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিরাজগঞ্জ জেলা। -সভাপতি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিরাজগঞ্জ জেলা।

ছবি
বর্তমানে একদল কুচক্রিমহল আবারো আমার বিরুদ্ধে সুক্ষ্ম ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে আমার গায়ে অর্থনৈতিক মিথ্যা অভিযোগ এনে আমাকে হেনস্থা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আমি তাদেরকে বলবো 'যে অন্যের জন্য খাদ কাটে সেই নাকি নিজেই খাদে পড়ে'  আমি আমার জীবনে কখনো কারো সাথে অর্থনৈতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন ষ্ট্যাম্পে বা সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিনি।কিন্তু একটি মহল নাকি আমার স্বাক্ষর জাল করে অথবা আমার স্বাক্ষর কম্পিউটারে স্ক্যান করে ভুয়া ষ্ট্যাম্প তৈরী করে আমার গায়ে মিথ্যা অর্থনৈতিক তকমা লাগানোর ষড়যন্ত্র করছে,  আমি এর তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।  এই হীনষড়যন্ত্রের দাতভাংগা জবাব দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। অযথা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জের ধরে কেউ কাহারো মাধ্যমে আমার বিরুদ্ধে যদি মিথ্যা ষড়যন্ত্র করে আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করার পায়তারা করেন তাদের সে আশা কখনো পুরন হবেনা ইনশাআল্লাহ। আমরা জ্বালাও পোড়াও আন্দোলনে বিশ্বাসী নই, আমরা গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামে বিশ্বাসী। তাই দেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে সকল কার্যক্রম পরচালনা করতে চাই। আগামী ইউপি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিরাজগঞ্জ জেলার ৮২টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যা

উদ্বাস্তু হয়ে আসা তিন দেশের মুসলিম ছাড়া অন্যদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত

ছবি
পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে উদ্বাস্তু হয়ে আসা অমুসলিমদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত।  এ তিন দেশ থেকে আসা মুসলিম ছাড়া অন্যদের নাগরিকত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।  শুক্রবার ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং গুজরাট, রাজস্থান, ছত্তিসগড়, হরিয়ানা, পাঞ্জাবের মতো রাজ্যে বসবাসকারী অ-মুসলিমদের (হিন্দু, শিখ, জৈন এবং বৌদ্ধ) ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।  নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৫ এবং ২০০৯ সালে প্রণীত নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের (সিএএ) অধীনে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। ২০১৯ সালে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন অনুযায়ী নয়।  একই সঙ্গে মুসলমান ছাড়া অন্য সবাই যাতে অবিলম্বে আবেদন করেন, সেই আমন্ত্রণবার্তাও দেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।  প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) পাসের পর থেকেই দেশজুড়ে শুরু হয়েছিল বিক্ষোভ। এমনকি দাঙ্গাও বাঁধে দিল্লিতে৷ ২০২০ সালেও সেই সিএএ বিরোধী ঝড় অব্যাহত থাকে।  স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন সিএএ ২০১৯-এর মাধ্যমে ভারতে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেক

কন্সট্যান্টিলোপল জয়ের ইতিহাস! -রাষ্ট্রচিন্তক ও গবেষক শেখ ফজলুল করীম মারুফ

ছবি
আজ ২৯ মে।  এই দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় উম্মাহর এক গৌরবময় অধ্যায়ের। ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দের আজকের এই দিনেই উসমানী সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ রহ. এর নেতৃত্বে মুসলিমরা কন্সট্যান্টিনোপল জয় করে যে বিজয় সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ ﷺ ভবিষ্যৎবাণী করে গিয়েছিলেন। لتفتحن القسطنطنية فلنعم الأمير أميرها ولنعم الجيش ذلك الجيش “নিশ্চয়ই তোমরা কন্সট্যান্টিপোল বিজয় করবে।তার আমীর উত্তম আমীর হবে এবং সেই বাহিনী উৎকৃষ্টতম সেনাবাহিনী হবে।” (মুসনাদে আহমদ ৪/৩৩৫, হাদীস : ১৮৯৫৭; মুসতাদরাকে হাকেম ৫/৬০৩, হাদীস : ৮৩৪৯; মুজামে কাবীর, তাবারানী, হাদীস : ১২১৬) যুগের পর যুগ ধরে কন্সট্যান্টিনোপল শহরটি ছিল অজেয়। সেই অজেয় কন্সট্যান্টিনোপল অবশেষে মুসলিমদের করতলগত হলো। দিনটি ছিল ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দের ২৯ মে। সেই মহান বিজয়ের নায়ক উসমানী সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ রহ. যিনি মাত্র ২১ বছর বয়সেই দুনিয়ার অন্যতম সুরক্ষিত শহরটি জয় করে নেন। মহান এই বিজয়ে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ যে ধৈর্য,বিচক্ষণতা ও রণকুশলতার পরিচয় দিয়েছিলেন তা তাকে ইতিহাসের অন্যতম সেরা বিজেতাদের একজনে পরিণত করে। সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ ৮৩৫ হিজরী সনের রজব মাসের ২৭ তারিখ, ঈসায়ী ক্যা

দেশে নিষিদ্ধ হচ্ছে ফ্রি ফায়ার পাবজি গেম

ছবি
ফ্রি ফায়ার ও পাবজির মতো জনপ্রিয় দুই গেম বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশে। এর আগে পাবজি সাময়িকভাবে বন্ধ করা হলেও পরে আবার চালু করা হয়। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সুপারিশ করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সুপারিশ করা হয়েছে । বিষয়টি নিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতেও আলোচনা হয়। সেখানে ওই দুই গেমের আসক্তি নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়। সম্প্রতি ফ্রি ফায়ার ও পাবজি নিয়ন্ত্রণে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ওই দুটি গেম কিশোর-কিশোরী ও তরুণদের মধ্যে আসক্তি তৈরি করেছে। হঠাৎ করে বন্ধ করতে গেলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। তাই ধীরে সুস্থে বিকল্প পদ্ধতিতে গেম দুটি বন্ধের উদ্যোগ নেয়া হবে। যারা এ ধরনের গেমে আসক্ত তারা ভিপিএনসহ নানা বিকল্প উপায়ে গেমটি খেলতে পারবেন। আমরা সেসবও বন্ধে পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করবো। গেরিনা ফ্রি ফায়ার (ফ্রি ফায়ার ব্যাটলগ্রাউন্ডস বা ফ্রি ফায়ার নামেও পরিচিত) একটি ব্যাটল রয়্যাল গেম।  ২০১৯ সালে এটি বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক ডাউনলোড করা মোবাই

বিনয়-নম্রতাকে দূর্বলতা ভাবা  বিচক্ষণদের কাজ নয়। মাওলানা আব্দুল্লাহ আল-মামুন, সেক্রেটারি -ইসলামী আন্দোলন সিরাজগঞ্জ জেলা

ছবি
ব্যক্তি বিশেষত্বের কারণে আন্দোলনের পক্ষ থেকে মূল্যায়ন করে, দায়িত্ব দেয়াকে কেউ কেউ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দূর্বলতা মনে করেন।   এটা আমাদের দূর্বলতা নয়। এটা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর নেতা-কর্মীদের বিনয়-নম্রতা।   বিনয়-নম্রতাকে দূর্বলতা ভাবা বিচক্ষণদের কাজ নয়। আন্দোলনের নেতা নির্বাচনের নির্দিষ্ট নীতিমালা অবশ্যই আছে। আন্দোলনের দু একটি মিছিল-মিটিংএ বীরত্ব দেখালেই সভাপতির দায়িত্ব দিয়ে দিতে হবে,এমন নয় ।  প্রথমে আন্দোলনের সদস্য হয়ে, আন্দোলন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। লক্ষ্য উদ্দেশ্য রপ্ত করুন। কর্মী হোন। দীন বিজয়ের মেহনত কে, জীবনের প্রধান দায়িত্ব মনে করে কাজ করুন। উপার্জনের একটা বিশাল অংশ সেই মেহনতে খরচ করুন। দেখুন,বিরক্তি আসবে না। রাগ হবে না। ক্লান্তি মনে হবে না। উর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের নির্দেশনা যথাযথ ফলো করার চেষ্টা করুন। দেখুন ,দীন বিজয় কত কাছের মনে হয়। অপরাপর সংগঠনগুলোর একটু পদ-পদবীর জন্য মানুষ কতকিছুই না করে। আর এখানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, সম্মান করে দায়িত্ব দিয়ে,  আল্লাহ প্রদত্ব খেলাফাতের দয়িত্ব পালনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। একটু হলেও বিষয়টা বিবেচনা করা দরকার।

জাতিসংঘের পদক পেলেন বাংলাদেশের আট শান্তিরক্ষী

ছবি
আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন দেশে শান্তি মিশনে আত্মত্যাগ করা বাংলাদেশের আট শান্তিরক্ষীকে ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড' পদক দিয়ে সম্মানে ভূষিত করেছে জাতিসংঘ ৷ ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম জানায়, বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস (২৯ মে) উপলক্ষে বাংলাদেশের আটজনসহ বিশ্বের ৪৪ দেশের ১২৯ জন শান্তিরক্ষীকে এই পদক দেওয়া হয়েছে৷ ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ৪৪ দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড' পদক তুলে দেন৷ এই পদক পেয়েছেন বাংলাদেশের, মালি (MINUSMA) মিশনের ওয়ারেন্ট অফিসার মো: আব্দুল হালিম, কঙ্গো (MONUSCO)  মিশনের ওয়ারেন্ট অফিসার মো. সাইফুল ইমাম ভূইয়া, সার্জেন্ট মো. জিয়াউর রহমান, সার্জেন্ট এমডি মোবারক হোসেন ও ল্যান্স কর্পোরাল মো. সাইফুল ইসলাম; সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক (MINUSCA)  মিশনের ল্যান্স কর্পোরাল মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সার্জেন্ট মো. ইব্রাহীম এবং দক্ষিণ সুদান (UNMISS) মিশনের ওয়াসারম্যান নুরুল আমিন৷ জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পদক গ

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা আবার ৫০ বছর পিছিয়ে গেলো। -রুবাইয়াত সাইমুম চৌধুরী

ছবি
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই কয়েকদিন পরে হল খুলে ফিজিকাল পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানাবে নিজে থেকেই। কারণ এটা না যে তারা পরীক্ষার্থীদের ভালের জন্য, তাদের ভবিষ্যত কথা চিন্তা করে এই দাবি জানাবে। তাদের এসব নিয়ে খুব একটা মাথা ব্যাথা নেই।   তারা এই দাবি জানাবে কারণ, ফিজিকাল পরীক্ষা না হলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হবে। অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হলে অনেক শিক্ষককেই নতুনভাবে “টেকনলজি” শিখতে হবে। তারচেয়েও বড় কথা পুরো প্রশ্ন করার সিস্টেম বদল করতে হবে। খাতা দেখার পদ্ধতি বদলে যাবে। নতুন ভাবে প্রত্যেকটা বিষয়ের প্রশ্ন বানাতে হবে। অবজেকটিভ, বহুনির্বাচনী, ছোট প্রশ্ন , নতুন করে ম্যাথ এনালাইটিকাল প্রশ্ন। অনেক অনেক অনেক অনেক কাজ। এই কাজ গুলো আবার সময় সাপেক্ষ ( নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি)। শত বছরের পুরোনো প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না। একদম নতুনভাবে বাস্তবজীবনের সাথে সম্পর্কিত প্রশ্ন বানাতে হবে। এত কষ্ট কে করবে? কেনো করবে? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এমন প্রশ্ন করে পরীক্ষা নেওয়ার মেধা -জ্ঞান - মনন আছে নিঃসন্দেহে। কিন্তু নতুন কিছু করার, গ্রহণ করার কতটা ইচ্ছে আছে এটা প্রশ্নবিদ্ধ ( সবার না)। তার চেয়ে এই ভালো। প

চমক সৃষ্টি করে হারিয়ে যাওয়ার রাজনীতি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ করে না

ছবি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে একটি অভিষ্ঠ লক্ষ্যকে সামনে রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষের মুক্তির ঠিকানায় পরিণত হয়েছে। দেশের মানুষকে কাংঙ্খিত মুক্তি ও গণমানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। হঠাৎ চমক দেখিয়ে হারিয়ে যাওয়ার রাজনীতি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ করেনা। আজ ২৮ মে’২১ শুক্রবার বিকাল ৩টায় রাজধানীর পল্টনস্থ আইএবি কমপ্লেক্স অডিটরিয়ামে ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ-এর উদ্যোগে “ঈদ পুনর্মিলনী” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত মন্তব্য করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, আমরা সবসময় সরকারের সকল অনৈতিক কাজের যৌক্তিক বিরোধিতা করে আসছি। তবে বিরোধিতা কিংবা প্রতিবাদে আমরা কখনোই রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন অমান্য করিনি। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার নিয়মতান্ত্রিকভাবে দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ। সরকারের প্রতিটি সেক্টর আজ দূর্নীতিগ্রস্থ। একটি রাষ্ট্র এভাবে চলতে পারেনা। বর্তমান সরকার জনমতকে উপেক্ষা করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে আছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। শাখা সভাপতি

মানুষের জন্য সরকারের কোন দরদ নেই।

 মানুষের জন্য সরকারের কোন দরদ নেই। -গাজী আতাউর রহমান  শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। কিন্তু শিক্ষা যদি হয় অটোপাশ তবে জাতি হবে মেধা শূন্য। শিক্ষার্থীরা আজ বই-খাতা রেখে জীবিকার তাড়নায় কাজে নিয়োজিত হচ্ছে। অনেকেই শিক্ষার আশা ছেড়ে দিচ্ছে। অপর দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে। মাদক, ইয়াবা ও শিশু ধ্বংসাত্মক ডিভাইস তাদের নিত্য সঙ্গী হচ্ছে। এভাবে জাতিকে বোকা বানিয়ে একটি মেধাহীন প্রজন্ম তৈরি করে দেশকে অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।  আজ ২৮ মে’২১ শুক্রবার বিকাল ৪টায় রাজধানীর পল্টনস্থ আইএবি মিলনায়তনে ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ-এর উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ পূর্ণ মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত মন্তব্য করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ -এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, করোনার অজুহাতে দুই শিক্ষাবর্ষে দীর্ঘ ৪৩৬ দিন যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার দরুন প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত দেশের প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছে। যেখানে রাষ্ট্রের সকল কার্যক্রম চলমান। গণ পরিবহ

ধারাবাহিক ভাবে লিখতে চাই,আশা রাখি সাথে থাকবেন

 আমি আপনাদের সামনে নতুন। লিখার ইচ্ছা আছে। আপনাদের সারা পেলে লিখব। ইনশাআল্লাহ