পোস্টগুলি

ইল্লাল্লাহ জিকির জায়েজ নিয়ে সেরা ১০ জন শীর্ষ উলামাদের বক্তব্য________.!

ছবি
আপনাদের সুবিধার্থে  লিংক আকারে দিলাম। আশাকরি উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ। এরপরেও যারা ইল্লালাহ জিকিরের বিরুধীতা করবে,  তাদেরকে জাস্ট এই পোস্ট'এর লিংকটা দিয়ে দিবেন। এছাড়া আপনারাও কপি করতে পারেন। 💕 (১) ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী  সাহেব কী বলেন দেখুনঃ  https://www.facebook.com/100038445668881/posts/642609220363928/ 💕(২) ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে আল্লামা মামুনুল হক্ব   সাহেব কি বলে দেখুন? https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2129906563838514&id=100004575721411 💕(৩) ইল্লালাহ জিকির নিয়ে দেখুন, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহঃ এর বক্তব্য। https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2132281030267734&id=100004575721411 💕(৪) ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে দেখুন মুফতী হাবিবুর রহমান মিসবাহ সাহেব কী বলেন? https://fb.watch/bFe_V10_a7/ 💕(৫) ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে দেওবন্দের ফতোয়া দেখুনঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=287127646808920&id=144717294383290 💕(৬) ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে কুয়াকাটা হুজুরের বক্তব্য দেখুনঃ  https://www.facebook....

'ইল্লাল্লাহু ' জিকির= জায়েজ/ নাজায়েজ, সওয়াব হবে / হবে না ➤মাওলানা ইজহারুল ইসলাম

ছবি
ইসলামে ইবাদতের কনসেপ্ট খুবই ব্যাপক একটি বিষয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসংখ্য হাদীস থেকে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়, সঠিক নিয়তের মাধ্যমে শরয়ী সীমা-রেখার মধ্যে একজন মু'মিনের সমস্ত কাজই ইবাদত হতে পারে। এমনকি স্ত্রী সহবাসও একটি ইবাদত।  এজন্য একজন মু'মিন সঠিক নিয়তের মাধ্যমে যাই করবে তাই ইবাদত হতে পারে। ঘুম, খাওয়া, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবারকে সময় দেয়া সব কিছুই।(এ বিষয়ে আমার লম্বা একটা আলোচনা আছে। লিংক পেলে কমেন্টে শেয়ার করব ইনশা আল্লাহ)।  এবার আসি রিয়াজত ও ইবাদত নিয়ে। ইদানীং ফেইসবুকে একটি বিষয় বেশ চর্চা হচ্ছে যে, ইল্লাল্লাহ এর জিকির ইবাদতের নিয়তে করলে বিদয়াত আর রিয়াজতের নিয়তে করলে বিদয়াত নয়।  এই বক্তব্য বাস্তবতার নিরিখে পুরোপুরি সঠিক নয়। কারণ, মু'মিনের রিয়াজতও তার নিয়েতর উপর নির্ভর করে ইবাদত হতে পারে। এখানে বিদয়াত হওয়া বা না হওয়াটা আসলে ইবাদত নাকি রিয়াজত এর উপরও নির্ভর করে না। বিষয়টা একটু খুলে বলি।  'ইল্লাল্লাহ' এর জিকির মৌলিকভাবে 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' এরই জিকির। এখানে ইসবাতের উপর অধিক জোর দেয়ার জন্য নফীর অংশটা উচ্চারণ না করে শুধু ইসবাতকে বার বার মুখে উচ্...

ভিউজ: আইজেডিবি ভারতে বাংলাদেশি ঈলিশ

ছবি
একই ঘটনার নিউজ। তিন পত্রিকার আবহ তিন রকম।  প্রথমটা দেখুন, একমুহূর্তে কী পরিমান ইলিশ কোথায় পাঠানো হচ্ছে এটা মোটামুটি পরিষ্কার হয়ে যাবে। চলে যাচ্ছে ২০ লাখ কেজি ইলিশ, চমকে উঠবেন। দ্বিতীয় নিউজের ছবিটা দেখুন, মনে হবে ইলিশ পাঠানোর এ ঘটনা তেমন কোনো ব্যাপার না, আগের ধারাবাহিকতাতেই এখনো হচ্ছে। এ বিষয়ে এত মনোযোগ দেওয়ার কিছু নেই! আর তৃতীয় নিউজের শিরোনামটা দেখলে মনে হবে, এবার ইলিশ রপ্তানি করে বিরাট ব্যবসার সুযোগ পেয়ে গেছে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। যেন রপ্তানির আনন্দে অথৈ সুখ নেমে এসেছে! এভাবেই চলছে আমাদের গণমাধ্যম। দেশ এবং দেশের বাইরের মহব্বতের চাপ সামলাতে পরিবেশনার নানান আঙ্গিক তৈরি হচ্ছে, তৈরি করা হচ্ছে। এটা স্বাভাবিক এবং এমনটাই হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেশের জনশক্তিকে জনসম্পদে পরিণত করতে বিজ্ঞানভিত্তিক কর্মমূখী সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন করুন শিক্ষা সমাবেশে ছাত্র নেতাগণ ইশা ছাত্র আন্দোলন

ছবি
শিক্ষাই শক্তি। শিক্ষা হচ্ছে যে কোন জাতির অর্থনৈতিক ও রাজনৈক অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। যারা যত বেশী শিক্ষিত তারা ততবেশি উন্নত, সভ্য ও অগ্রসর। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হচ্ছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ স্বাজধীনতার ৫০ বছর অতিক্রম করলেও এখনো নৈতিকতা সমৃদ্ধ, গঠনমূলক, বিজ্ঞানমূখী ও সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে পারেনি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই সময়ে এসেও শিক্ষা ব্্যবস্থার এই দৈন্যদশা থেকে আমরা উত্তরণ করতে পারিনি। এটি জাতি হিসেবে আমাদের জন্য খুবই দুর্ভাগ্যজনক।  আজ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ শুক্রবারা বিকাল ২:৩০ মিনিটে শাহবাগ জাতীয় যাদুঘর চত্ত্বরে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে জাতীয় শিক্ষা দিবস উপলক্ষ্যে “বিদ্যমান শিক্ষা কাঠামো সংস্কার ও চলমান সংকট নিরসনের দাবিতে শিক্ষা সমাবেশ” এ প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান উপরোক্ত কথা বলেন। প্রধান অতিথি আরো বলেন, শিক্ষকদের বলা হয় আদর্শ মানুষ গড়ার কারিগর। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে প্রতিনিয়ত ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষকদের নির্যাতিত হতে হচ্ছে ছাত্রদের হাতে। ফলে জীবন সংগ্রামে বিপর্যস্ত এই নাবি...

কওমি শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ে আমার সরলতম জানতে চাওয়া!

ছবি
আমার প্রশ্নটা ঠিক অন্য যায়গায়,  কওমি ধারার শিক্ষাব্যবস্থার সর্বোচ্চ অভিভাবক আমাদের শিক্ষা বোর্ড,যেই সময়ে কওমিয়ানদের কর্মসংস্থানের এমন আকাল সেই সময়ে হিসাব কিতাবের জন্যও যোগ্য লোকবল আমাদের নেই কেন?  মাষ্টার্স সমমানের দাওরা পাশ আলেমকে আবার হিসাব বিজ্ঞানে স্নাতক হতে হবে কেন? তবে গত পঞ্চাশ বছরে সমাজে এই শিক্ষাব্যবস্থা কী কন্ট্রিবিউট করেছে! শুধুই কি মিলাদের হুজুর তৈরি করেছে? একটা সমৃদ্ধ জাতি গঠনের জন্য পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাব্যবস্থার কোন বিকল্প নেই, বেফাকের এই সার্কুলার দ্বারা এটা প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে যে, কাওমী ধারার এই শিক্ষাব্যবস্থা পূর্ণাঙ্গ কোন শিক্ষাব্যবস্থা নয়! এটা স্বীকার করি বা না করি এটাই বাস্তব।  জাতিকে নেতৃত্ব দিতে হলে পূর্ণাঙ্গ, সমন্বিত, সমৃদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। স্বাধীনতার পর থেকেই যদি ধরি , তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের আলেমরা অনুকূল পরিবেশ পাওয়ার পরও সকল ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার অন্যতম বৃহৎ কারণ মনে করি অপরিকল্পিত, অপূর্ণাঙ্গ এই শিক্ষাব্যবস্থা।

আজ ছিলো গণতন্ত্র দিবস।

ছবি
ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) তথ্যমতে গণতন্ত্র সূচকে ৭৬তম অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ অর্ধ শতাব্দীর পথ পরিক্রমায় কম উন্নতি হয়নি। ৫০ বছরে ৭৬তম। অবশ্য দুই বছরে ৮৮ থেকে ৭৬ এ উন্নীত হওয়ায় যারপরনাই খুশি সংশ্লিষ্ট মহল। কিন্তু সমস্যা কোথায়? এদেশের নেতারা ব্যর্থ? নাকি জনগণ ব্যর্থ? নাকি সমস্যা আমাদের সফলতার মানদণ্ডেই? যার ফলে খোদ গণতন্ত্রই ব্যর্থ?  একটা দেশে গণতন্ত্র থাকা মানে, সেখানে বাকস্বাধীনতা ও ব্যক্তিস্বাধীনতা থাকবে। সে দেশের মানুষের ওপর ভিন্ন কোন মত চাপিয়ে দেয়া যাবেনা। দেশের মানুষ নিজেদের মতো করে সরকার গঠন ও পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এটাই জানি গণতন্ত্রের সুবিধা। কিন্তু যদি কোন দেশের মানুষের ওপর খোদ গণতন্ত্রকেই চাপিয়ে দেয়া হয়? একটা জনপদের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী মুসলমান। সে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণাপত্র অনুযায়ী দেশ স্বাধীন হয়েছে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য। অথচ দেশ পরিচালনার মূলনীতিতে নিয়ে আসা হয়েছে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও জাতীয়তাবাদ কে। যার মাঝে অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর মতামত ও চিন্তার কোন প্রতিফলন ঘটেনি৷ তাদের চর্চিত জীবনধারার প্রতি ভ্রু...

তালেবানের বিজয়ে সেকুদের জ্বালাপোড়া শুরু হয়েছে....

ছবি
নারী অধিকার, এ অধিকার, ও অধিকার আসল কথা না। আসল কথা হলো তালেবানের বিজয় তারা মেনে নিতে পারছে না। বুকের মধ্যে জ্বালা পোড়া হচ্ছে।  রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, সামরিক, আর্থিক এই বিপুল পরাজয় কোনো ভাবেই সহ্য হচ্ছে না। সংবাদ মাধ্যমগুলোয় এসে বিষ ঝাড়ছে। ইচ্ছা মতো কেচ্ছা কাহিনী বানিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে।  তারা হয়তো বুঝতে পারছে না, আদর্শ এবং মনোবল কতোটা শক্ত হলে কুড়ি বছর ধরে মারা যায়, লেগে থাকা যায়।  আমেরিকা, ন্যাটো যেখানে সর্ব শক্তি নিয়োগ করেও তালেবানদের আদর্শ থেকে, কমিটমেন্ট থেকে একচুল নড়াতে পারেনি, সেখানে তারা 'আইছে' কেচ্ছা কাহিনী নিয়ে।  আফগান মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে এবং ঘাতক, দালাল, দখলদারদের পক্ষে অবস্থান নেয়া মানুষদের চিনে রাখুন। দেখবেন তারাই আবার আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শেখাবে। চে গুয়েভারের গল্প শোনাবে। দখলদার আমেরিকার শাসনামলে আফগানে কতোজন নারী ধর্ষিতা হয়েছে, কতো নিরিহ মানুষ হত্যার শিকার হয়েছে, কতো শিশু মরেছে, কতো দূর্নীতি হয়েছে এসব আলোচনা তাদের মুখে শুনবেন না। শুনবেন শুধু আতঙ্ক আর ভয় ছড়ানোর কথা।  আমেরিকা যে কুড়ি বছর শোষণ করলো, যাওয়ার সময়ে আফগানদের অর্থ...