ছাত্রলীগের এ বছরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি নিয়ে কিছু কথা- -রহমাতুল বারী
ছাত্রলীগের চলমান কেন্দ্রীয় সভাপতি-সেক্রেটারি জয়-লেখক এবং ঢাবি সভাপতি-সেক্রেটারি সাদ্দাম-সঞ্জিত। সাম্পদায়িকতা নয়, ৯১.০৪ v ৭.৯৫ একটু মিলিয়ে দেখেন। সারা দেশের বিভিন্ন ভার্সিটিতে, জেলা কমিটিগুলোতে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কমিটিগুলোতে প্রচুর অখ্যাত হিন্দু ঢুকানো হয়েছে। নড়াইল জেলার সভাপতি-সেক্রেটারির মধ্যে একজন হিন্দু, নড়াইল সদরের সভাপতি-সেক্রেটারি দুজনই হিন্দু। প্রায় প্রতিটি জেলায়ই এরকম হিন্দুদেরকে কমিটির মূল মূল পদে বসানো হয়েছে। তাও লিবারেল হিন্দুদেরকে নয়, বরং এদের বড় একটা অংশই কট্টরপন্থী হিন্দু। তারা একই সাথে হিন্দুত্ববাদ প্রচার করে, আবার ছাত্রলীগও করে। অথচ ছাত্রলীগের কোনো মুসলমান কর্মীকে একই সাথে ইসলাম প্রচারক এবং ছাত্রলীগ করতে দেয়া হয় না। বরং ইসলামিক বিষয়ে কথা বলতে গেলে বহিষ্কৃত হতে হয়! এককথায় বলতে গেলে, ছাত্রলীগে এখন হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা চরম আকার ধারণ করেছে। আরো স্পষ্টভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হয় যে, ছাত্রলীগকে হাইজাক করার পরিকল্পনা করা হয়েছে হিন্দুত্ববাদীদের দ্বারা। বিষয়গুলো ছাত্রলীগের মুসলমান নেতা-কর্মীরা কতটুকু অনুধাবন করতে পারছেন এবং এর থেকে উত্তরণের কোনো পন্থা খুঁজছ